ভূমিকা:
ক্লাস গুরুর আাসে ইনান্যাটউটের সামনে খোলা জায়গায় প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদেয় সমবেত হওয়াকে সমাবেশ বলে। শিক্ষার্থীরা শৃঙ্খলার সাথে বিভাগ অনুযায়ী লাইন ও আলাদা ফাইলে দাঁড়াবে। মেয়ে শিক্ষার্থীরা স্বাদের বিভাগের গাইলের সামনে দাঁড়াবে। পতাতাসজের ডান পাশে অধ্যক্ষ, বাম পাশে শার্টরিক শিক্ষার শিক্ষক দাঁড়াবেন। অন্যান্য শিক্ষকর অধ্যক্ষের পেছনে এক লাইনে দাঁড়াবেন। যে-সব শিক্ষার্থী উচ্চতায় খাটো, তারা সামনে দাঁড়াবে। প্রত্যেক শিক্ষার্থী পরিমিত জায়গা রেখে দাঁড়াবে যেন হাত স্কুলে শপথ নেয়ার সময় কারো গায়ে হারের স্পর্শ না পালে। প্রতি বিভাগের সংখ্যা অনুাগাত্রে শ্রেণিঃ কাইলের সংখ্যা বিগীজণ করাতে হবে। পারীরিক শিক্ষার শিক্ষক সমাবেশটি পরিচালনা করবেন।
জাতীয় পতাকা উত্তোলনের নিয়ম:
জাতীয় পতাকা একটি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ইতিহাস আবেগের। এ পতাকা আমরা পেয়েছি দীর্ঘ নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে অর্জিত স্বাধীনতার মাধ্যমে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এ পতাকা বাংলাদেশের যুক্তিকামী জনসাধারণকে একত্রিত করেছিল। এ পতাকাতলে দাঁড়িয়ে দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধারা শপথ করেছিল দেশমাতৃকাকে স্বাধীন করার জন্য। বীর শহিদদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল সূত। খন উজ্জ্বল সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি, তারুণ্যের উদ্দীপনা ও বিস্তৃত গ্রাম বাংলার প্রতীক, বৃত্তের গাঢ় লাল এং উদীয়মান সূর্য ও স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের প্রতীক।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা পাই ও অতি হিসেবে আরে অনার এক নির্ভরযোগ্য চিহ্ন। অলপ আর উদ্দীপনার এক শিহরণ সৃষ্টি ঘর আমাদের এনয়ে, যখন জাতীয় পতাকা উড়ালো নয়। জাতী পতাকার প্রতি অবিচল আস্থা, স্বাংসানারা আার প্রথা শেখানো হয় অতি শৈশবকাল থেকে এখন একজন শিশু স্কুলে ভর্তি হয়, ঠিক সে সময় থেকে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রীয় সংগীতময় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মনে জায়ার হয়, স্বাজাত্যবোধ। মা মাতৃভূমির প্রতি শ্রাদ্ধাবোসের মাধ্যমে। যেমন মনুগাছের পরিচয় পাওয়া যায়, তেমনি মাতৃত্বদির সом জাতীয় পতাকাও ররযোককাধে জড়িত।
বাংলাদেশের জাতীয় পাতাকা বিধিমালা:
Peoper's Republic of Bangladesh Flag Rules, 1972 Rovised up to May, 2010
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
রাষ্ট্রপতির সচিবালয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের পতাকা বিধিমালা
১। শিরোনাম এবং কার্যকর হইবার তারিখ।
(ক) এই বিধিমালা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২ নামে পরিচিত হইবে।
(খ) এই বিধিমালা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।
২। সংজ্ঞা। প্রসঙ্গের প্রয়োজনে ভিন্নরূণ কোনো কিছু যা থাকিলে, এই বিধিমালায়,
(১) পতাকা অর্থ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।
পতাবা'র আয়তন এবং বর্ণনা:
'জাতীয় পতাকা' গাঢ় সবুজ হয়ে হইবে এবং ১০০৬ দৈর্ঘ্য ও প্রয়েয় আয়তক্ষেত্রাকার সঙের যাবখানে একটি লাল বৃত। থাকিবে। লাল মৃত্তটি পতাকার দৈর্য্যের এক-পঞ্চমাংশ ব্যাসার্থবিশির হইবে। পতাকার দৈর্য্যের গত-বিংশতিতম অংশে হইতে অদ্বিত উল্লখ রেখা এবং পতাকার প্রশ্নের মধ্যবর্তী বিন্দু হইতে অমিত অনুভূমিক রেখার পরস্পর ছেদ বিন্দুতে সূয়ের কেন্দ্রবিন্দু বাইরে।
(১)
(ক) পতাকার সবুজ পটভূমি হইবে প্রতি হাজারে প্রোসিয়ন ব্রিলিয়ান্ট গ্রিন এইচ-২ আর এস ৫০ পার্টস।
(খ) পাল বৃত্তাকার অংশ হইবে প্রতি হাজায়ে প্রোসিয়ন ব্রিলিয়ান্ট অরেঞ্জ এইচ-২ আর এস ৮০ পার্টিস।
(২) ভবনে ব্যবহারের জন্য 'পতাকা'য় আয়তন।
(ক) ১০×৬।
(ঘ) ৫০৩।
'সরকার জবনের আয়তন অনুযায়ী এবং প্রয়োজনে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ঠিক রাখিয়া বড় আয়তনের পতাকা প্রদর্শনের অনুমতি প্রদান করিতে পারিবো
(৩) গাড়িতে ব্যবহারের জন্য 'পতাকা'র আয়তন।
(৩) ১৫×৯ বড় গাড়ির জন্য।
(খ) ১০৮ ছোট এবং মাঝারি আকারের গাড়ীর জন্য।
১।।১৮৫-আইন/৮৯, আরিখ ১০ জুন, ১৯৮৯ বংলাদি।
(৪) আন্তর্জাতিক এবং দ্বিপাক্ষিক কনফারেন্সের জন্য 'টেখিল পতাকা'র আয়তন ১০০ x৬০।
ব্যাখ্যা।
(ক) পতাকার দৈর্ঘ্য ১০' হইলে প্রন্থ হইবে ৬'।
(খ) 'পতাকা'র লাল বৃত্তের ব্যাসার্ধ হইবে ২'।
(গ) বামদিক হইতে 'পতাকা'র দৈর্গোর ৪৯ হইতে একটি উল্লম্ব রেখা টানিতে হইবে এবং পতাকার প্রন্থের মধ্যতাপ
হইতে একটি অনুভূমিক রেখা টানিকে হইবে।
(ঘ) এই উভয় রেখার ছেন বিন্দুটি হইবে লাল বৃত্তের কেন্দ্র।
বে-সফল উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলিত হইবে।
(১) নিম্নবর্ণিত দিবস এবং উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের সর্বত্র সরকারি ও বেসরকারি ভবনসমূত্রে এবং বিদেশে অবস্থিত কূটনৈতিও মিশনের অফিস ও কলস্যুলার পোস্টসমূহে নিম্নরূণ পদ্মরিতে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করতে হইবে-
(ক) মহানবির জন্ম দিবস (ঈদ-এ-মিলাদ(বি),
(খ) ঐতিহাসিক ৭ মার্চ (সংশোধনী ২০২১)।
(গ) ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস।
(ঘ) ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস।
(ড) সরকার কর্তৃক প্রজ্ঞাপিত অন্য যে-কোনো দিবস।
(২) নিম্নবর্ণিত দিবসসমূহে 'পতাকা' অর্ধনমিত থাকিবে।
(ক) ২১শে ফেব্রুয়ারি শহিদ দিবস।
(খ) ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। এবং
(গ) সরকার কর্তৃক প্রজ্ঞাপিত অন্য যে-কোনো দিবস।।
৫। যে-সকল দেশে বাংলাদেশ মিশন অবস্থিত, সেই সকল দেশের প্রখা অনুসারে, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ কূটনৈতিক মিশনসমূহ এবং কনস্যুলার পোস্টসমূহে পতাকা উত্তোলন করা হইবে। যে সকল দেশে প্রতিদিন পতাকা উত্তোলনের প্রথা নাই, সেই সকল দেশে যে যে দিবসে সাধারণত পতাকা উত্তোলন করা হয়, সেই সকল দিবসে এবং ৪নং বিধিতে উল্লিখিত নির্দিষ্ট দিবসসমূহে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হইবে। কিন্তু যে-সকল দেশে প্রতিদিন পতাকা উত্তোলন করা হয়, সেই সকল দেশে একটি
বিশেষ বড় পতাকা উত্তোলন করতে হইবে।
৬। সরকারি ভবন, অফিসিয়াল বাসস্থান, মোটরযান প্রভৃতিতে 'পতাকা'র ব্যবহার:-
(১) গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ভবন এবং অফিসসমূহ, যেমন- রাষ্ট্রপতির বাসভবন, সংসদ ভবন প্রভৃতি, সকল মন্ত্রণালয় এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সচিবালয় ভবনসমূহ, হাইকোর্টেও অফিসসমূহ, জেলা ও দায়রা জজ আদালতসমূহ বিভাগীয় কমিশনার, ডেপুটি কমিশনার/কালেক্টর, চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদের অফিসসমূহ, কেন্দ্রীয় এবং জেলা কারাগারসমূহ, পুলিশ স্টেশন, ২/শুদ্ধ পোস্টসমূহ, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এইরূপ অন্যান্য ভবন। এবং সরকার কর্তৃক সময় সময় নির্ধারিত ভবনসমূহে সকল কর্মদিবসে 'বাংলাদেশের পতাকা' উত্তোলন করা হইবে।
সোট- ১। এস, আর, ও, ২৪৫-আইন/২০০৮-অপবি-৫/১/২০০৭-বিধি, তারিখ: ১১ আগস্ট ২০০৮ যারা সংশোধিত
২। নং অপবি-৫/১/৮৮-বিধি (অংশ-২)-২৮, তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০০১ দ্বারা সংশোধিত।।
নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গের অফিসিয়াল বাসভবনে 'পতাকা' উত্তোলন করা হইবে।
(ক) রাষ্ট্রপতি।
(খ) প্রধানমন্ত্রী।
(গ) জাতীয় সংসদের শিকার।
(ঘ) বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি।
(৩) নৈতির তিষ্ঠান tদেশের
(ঘ) চীফ হুইপ।
(ঘ) আতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার।
(জ) জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা।
(ঝ) মন্ত্রীঃ পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গ।
(এক) প্রতিমন্ত্রীবর্গ।
(ট) প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গ।
(ঠ) উপমন্ত্রীবর্গ।
(ড) উপমন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যাক্তিবর্গ।
(ড) নিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ ঘূর্ণীনৈতিক/কনস্যুলার/ মিশনসমূহের প্রধানগণ।
(শ) রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং বান্দরবান জেলার স্থানীয় সরকার পরিষদের চেয়ারম্যানগণ।
(৩ ) রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী তাঁহাদের মোটরযান, জলযান এবং উড়োজাহাজে 'বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন ভরিগার
অধিকারী হইবেন।
(৪) নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিবর্গ তাঁহাদের মোটরগাড়ি ও জলযানে 'বাংলাদেশের পতাকা' উত্তোলন করিষায় অধিকারী হইবেন।
(ক) জাতীয় সংসদের স্পিকার।
(খ) বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি।
(গ) মন্ত্রীবর্গ।
(ঘ) চীফ হুইপ।
(৩) জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার।
(৫) জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা।
(ছ) মন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গ।
(জ) বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ কূটনৈতিক/কনস্যুলার/মিশনসমূহের প্রধানগণ।।
(৫) প্রতিমন্ত্রী এবং প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গ, উপমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গ রাজধানীর বাহিরে দেশের অভ্যন্তরে অথবা বিদেশে ভ্রমণকালীন সময়ে তাঁহাদের মোটরযান এবং জলযানে 'বাংলাদেশের পতাকা' উত্তোলনের অধিকারী হইবেন।
মোটা কেবলমাত্র সংশ্লিষ্ট সম্মানিত ব্যক্তি মোটরযান বা জলযানে অবস্থানকালীন সময়ে 'পতাকা উত্তোলন করা হইবে।
পতাকা'র সম্মান বজায় রাখা:
(১) সর্বদা পতাকার প্রতি যথাযথ সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শন করিতে হইবে।
(২) পতাকা দ্বারা মোটরযান, রেলগাড়ি অথবা নৌযানের খোল, সম্মুখভাগ অথবা পশ্চাদভাগ কোনো অবস্থাতো আচ্ছাদিত করা যাইবে না।
(৩) যেক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের পতাকা অথবা রঙিন পতাকার সহিত 'বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় সেইক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকাকে সম্মান প্রদর্শনের জন্য স্থান সংরক্ষিত থাকিবে।
(৪) যেক্ষেত্রে কেবলমাত্র দুইটি পতাকা অথবা রঙিন পতাকা উত্তোলন করা হয়, সেইক্ষেত্রে 'বাংলাদেশের পরারা ভবনের ডানদিকে উত্তোলন করা হইবে।
(৫) যেক্ষেত্রে পত্যকার সংখ্যা দুইয়ের অধিক হয়, সেইক্ষেত্রে অযুগ্ম সংখ্যক পতাকার ক্ষেত্রে 'বাংলাদেশের পতাকা মধ্যখানে এবং যুগ্য সংখ্যক পতাকার ক্ষেত্রে 'বাংলাদেশের পতাকা' মধ্যভাগের ডানদিকে উত্তোলন করা হইবে। (৬) যেক্ষেত্রে 'বাংলাদেশের পতাকা' অন্য পতাকার সহিত আড়াআড়িভাবে কোনো দণ্ডে দেয়ালের বিপরীতে উত্তোলন।করা হয়, সেইক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকা অন্য পতাকার ডানদিকে আড়াআড়িভাবে থাকিবে (আড়াআড়িভাবে যুক্ত পতাকা দুইটির দিকে মুখ করিয়া দণ্ডায়মান ব্যক্তির বামদিকে) এবং পতাকা দণ্ডটি অন্য পতাকা নচের সম্মুখভাগে স্থাপিত হইবে।
(৭) 'বাংলাদেশের পতাকা'র উপরে অন্য কোনো পতাকা বা রঙিন পতাকা উত্তোলন করা যাইবে না।
(৮) 'বাংলাদেশের পতাকা' শোভাযাত্রার মধ্যভাগে বহন করা হইবে অথবা সৈন্য দলের অগ্রগমন পথে (Line of March) শোভাযাত্রার ডানদিকে বহন করা হইবে।
(৯) মর্যাদার প্রতীক সম্বলিত ঢালে (Escutcheons) অযুগ্ম সংখ্যক পতাকার ক্ষেত্রে 'বাংলাদেশের পতাকা' মধ্যভাগে এবং সর্বোচ্চ কেন্দ্রে থাকিবে এবং যুগ্ম সংখ্যক পতাকার ক্ষেত্রে ঢালের ডানদিকে শীর্ষে (ঢালের দিকে মুখ করিয়া লণ্ডায়মান ব্যক্তির বামদিকে) বাংলাদেশের পতাকা স্থাপন করা হইবে।
(১০) যেক্ষেত্রে অন্য কোনো দেশের সহিত 'বাংলাদেশের পতাকা' একত্রে উত্তোলন করা হয়, সেইক্ষেত্রে 'বাংলাদেশের পতাকা' প্রথমে উত্তোলন করিতে হইবে এবং নামাইবার সময় সর্বশেষে নামাইতে হইবে।
(১১) যেক্ষেত্রে দুই বা ততোধিক দেশের পতাকা প্রদর্শিত হয়, সেইক্ষেত্রে প্রতিটি পতাকা পৃথক পৃথক দণ্ডে উত্তোলন
করা হইবে এবং পতাকাসমূহ প্রায় সমান আয়তনের হইবে।
(১২) যেক্ষেত্রে 'বাংলাদেশের পতাকা অর্ধনমিত থাকে, সেইক্ষেত্রে প্রথমে সর্বোচ্চ চূড়া পর্যন্ত উত্তোলন করা হইবে এবং অতঃপর নামাইয়া অর্ধনমিত অবস্থায় আনা হইবে। ঐ দিবসে নামাইয়ার সময় পুনরায় উপরিভাগ পর্যন্ত উত্তোলন করা হইবে, অতঃপর নামাইতে হইবে।
(১৩) যেক্ষেত্রে দণ্ডের উপর ব্যতীত অন্যভাবে কোনো দেয়ালের উপর 'পতাকা' প্রদর্শিত হয়, সেইক্ষেত্রে উহ্য দেয়ালের সমতলে প্রদর্শিত হইবে। কোনো পাবলিক অডিটোরিয়াম বা সভায় 'পতাকা' প্রদর্শন করিতে হইলে উহা বক্তার পশ্চাতে উপরের দিকে প্রদর্শিত হইবে। যেক্ষেত্রে রাস্তার মধ্যখানে পতাকা প্রদর্শিত হয়, সেইক্ষেত্রে উহ্য। খাড়াভাবে প্রদর্শিত হইবে।
(১৪) কবরস্থানে 'জাতীয় পতাকা' নীচু করা যাইবে না বা ভূমি স্পর্শ করান যাইবে না।
(১৫) 'পতাকা' কোনো ব্যক্তি বা জড় বস্তুর দিকে নিম্নমুখী করা যাইবে না।
(১৬) পতাকা' কখনই উহার নিচের কোনো বস্তু যেমন- মেকে, পানি বা পণ্যদ্রব্য স্পর্শ করিবে না।
১৭) 'পতাকা' কখনই অনুভূমিকভাবে বা সমতলে বহন করা যাইবে না সর্বদাই উর্ধ্বে এবং মুক্তভাবে বাকিদে।
( (১৮) 'বাংলাদেশের পতাকা কোনোকিছুর আচ্ছাদন হিসাবে ব্যবহার করা গাইবে না, তবে শর্ত থাকে যে-কোনো বিশিষ্ট ব্যক্তি যাঁহাকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদা বা পূর্ণ আনুষ্ঠানিকতাসহ সমাধিস্থ করা হয়, তাঁহার পরযানে পাতাকা আচ্ছাদনের অনুমোদন প্রদান করা যাইতে পারে।
(১৯) পতাকা এমনভাবে উত্তোলন, প্রদর্শন, বাবহার বা সংরক্ষণ করা যাইবে না, যাহাতে উহা সহজেই ছিঁড়িয়া যাইতে পারে যা যে-কোনোভাবে ময়লা বা নষ্ট হইতে পারে।
(২০) কোনো কিছু গ্রহণ, ধারণ, সহন বা বিলি করিবার নিমিত্ত 'পতাকা' ব্যবহার করা যাইবে না।
(২১) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক আরোপিত কোনো শর্তাবলি (যদি থাকে) এবং লিখিত অনুমোদন ব্যতীত, কোনো ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য, সম্বোধন, পেশা বা অন্য যে-কোনো উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের 'পতাকা' কোনো ট্রেড মার্ক, ডিজাইন, শিরোনাম অথবা কোনো প্যাটেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা যাইবে না। (২২) যেক্ষেত্রে 'পতাকা'র অবস্থা এমন হয় যে, উহ্য আর ব্যবহার করা না যায়, সেইক্ষেত্রে উথা মর্যাদাপূর্ণভাবে,বিশেষ করিয়া সমাধিস্থ করিয়া, নিষ্পত্তি করিতে হইবে।
(২৩) 'পতাকা' দ্রুততার সহিত উত্তোলন করতে হইবে এবং সসম্মানে নামাইতে হইবে।
(২৪) 'পতাকা' উত্তোলন ও নামাইবার সময় এবং প্যারেড পরিক্রমণ ও পরিদর্শনের সময় উপস্থিত সকলে 'পতাকা'র দিকে মুখ করিয়া সোজা হইয়া দাঁড়াইবেন।
(২৫) যেক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিকভাবে 'পতাকা' উত্তোলন করা হয়, সেইক্ষেত্রে একই সাথে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে হইবে। যখন জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয় এবং 'জাতীয় পতাকা' প্রদর্শিত হয়, তখন উপস্থিত সকলে 'পতাকা'র দিকে মুখ করিয়া দাঁড়াইবেন। ইউনিফর্মধারীরা স্যালুটরত থাকিবেন। 'পতাকা' প্রদর্শন না করা হইলে, উপস্থিত সকলে বাদ্য যন্ত্রের দিকে মুখ করিয়া দাঁড়াইবেন, ইউনিফর্মধারীরা জাতীয় সঙ্গীতের শুরু হইতে শেষ পর্যন্ত স্যালুটরত থাকিবেন।
(২৬) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অনুমতি ব্যতীত, 'জাতীয় পতাকা' অর্ধনমিত করা যাইবে না, তবে শর্ত থাকে যে, বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনের প্রধান (যে দেশের নিকট তিনি আস্থাভাজন) ইচ্ছা করিলে ঐ সকল দিবসে 'পতাকা' অর্ধনমিত রাখিতে পারিবেন, যে-সকল দিবসে উক্ত দেশে, সরকারিভাবে 'পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।
৮। সাধারণ নির্দেশাবলি।
(১) মোটরগাড়ি, নৌযান এবং উড়োজাহাজ ব্যাতীত অন্যান্য ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সূর্যোদয় হইতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত 'পতাকা উত্তোলিত থাকিবে, তবে শর্ত থাকে যে, বিশেষ কারণে ভবনসমূহে রাত্রে 'পতাকা উত্তোলিত রাখা যাইতে পারে, যেমন- সংসদের রাত্রের অধিবেশন চলাকালীন অথবা রাষ্ট্রপতি, অথবা মন্ত্রীগণের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়। (২) যেক্ষেত্রে মোটরগাড়িতে 'পতাকা' প্রদর্শন করা হয়, সেইক্ষেত্রে গাড়ির চেসিস অথবা রেডিয়েটর ক্যাপের ক্ল্যাম্পের সহিত পতাকা দণ্ড দৃঢ়ভাবে আটকাইতে হইবে।
(৩) 'পতাকা'র উপর কোনো কিছু লিপিবদ্ধ করা যাইবে না যা ছাপানো যাইবে না। কোনো অনুষ্ঠান বা অন্য কোনো উপলক্ষ্যে 'পতাকা'র উপর কোনো কিছু লিপিবদ্ধ করা যাইবে না।
(৪) উপরে বর্ণিত এবং সময়ে পরিবর্তিত উক্ত বিধিসমূহের অনুসরণ ব্যতীত, অনা কোনোভাবে 'পতাকা' ব্যবহার করা যাইবে না।।
(৫) সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী কর্তৃক 'পতাকা'র ব্যবহার এতদুদ্দেশ্যে প্রণীত বিশেষ বিধিমালা দ্বারা পরিচালিত হইবে।
বাংলাদেশে বিদেশি পতাকার ব্যবহার:
(১) বাংলাদেশে অবস্থিত কূটনৈতিক মিশনসমূহের চ্যান্সারি ভবন এবং কনস্যুলার অফিসসমূহে বিদেশের 'জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা যাইতে পারে। অধিকন্তু, কুটনৈতিক মিশনসমূহের প্রধানগণ তাঁহাদের সরকারি ভবন এবং মোটরগাড়িকে তাঁহাদের 'জাতীয় পতাকা উত্তোলন করিতে পারিবেন।
(২) বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় ভ্রমণকালীন সময়ে নিম্নবর্ণিত শ্রেণির সম্মানিত বিদেশি ব্যক্তিগণ তাঁহাদের নিজস্ব পতাকা (Personal Standards) অথবা নিজস্ব পতাকা না থাকিলে তাঁহাদের দেশের জাতীয় পতাকা তাঁহাদের অফিসিয়াল। বাসভবনে এবং মোটরগাড়িতে উত্তোলন করিতে পারিবেন।
(ক) রাষ্ট্রপ্রধান।
(খ) ভ্রমণরত প্রধানমন্ত্রী,
(গ) বিদেশি সরকারের মন্ত্রীবর্গ।
(৩) বাংলাদেশে অবস্থিত কূটনৈতিক মিশনসমূহ কোনো উপলক্ষ্যে, যেমন- জাতীয় দিবসসমূহে কূটনৈতিক মিশন প্রধানের বাসভবন বা চ্যান্সারি ব্যতীত, যে স্থানে সামাজিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হইবে, সেই স্থানে তাঁহাদের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করিতে পারিবেন, তবে শর্ত থাকে যে, সেইক্ষেত্রে বাংলাদেশের 'পতাকা'ও সম্মানজনক স্থানে পাশাপাশি উত্তোলন করিতে হইবে। নোটঃ উপরিউক্ত বিধিতে উল্লিখিত সুবিধাদি কেবলমাত্র সেই সকল দেশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে, যাহারা পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশকেও অনুরূপ সুবিধা প্রদান করিবে।
(৪) উপরিউক্ত বিধিসমূহের বর্ণনা ব্যতীত, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সুনির্দিষ্ট অনুমোদন ব্যতীত, বিদেশি রাষ্ট্রের পতাকা কোনো গাড়িতে বা ভবনে উত্তোলন করা যাইবে না।
লাইন ফাইল এবং স্কোয়াড ড্রিল:
লাইন :
নিয়মাবলি (Rules)। কয়েকগ্রন ছেলে অথবা মেয়ে পরস্পর পাশাপাশি বা একজনের পাশে অন্যজন কাঁধের সাথে কাঁধ মিলিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়ানোকে লাইন বলে।
লাইন গঠন করার সময় প্রথমে একজন ছাত্র/ছাত্রী শিক্ষকের দিকে মুখ করে দাঁড়াবে। তারপর অন্যরা এসে একে একে তার বাঁ দিকে দাঁড়াবে। লাইন সোজা রাখার জন্য প্রত্যেকের ডান দিকে তাকিয়ে ডান পাশের তৃতীয় জনের চিবুকের দিকে তাকাবে। প্রত্যেকের মাঝে দূরত্ব বজায় রাখার জন্য ডান হাত কাঁধ বরাবর তুলে পাশের জনের কাঁধে হাত "স্পর্শ করে নামিয়ে ফেলতে হবে। অ্যাসেমরি, ড্রিল ও মার্চপাস্ট-এ লাইন অপরিহায।
করিল:
নিয়মাবলি (Ruler)। কয়েকজন ছেলে অথবা যেয়ে পরস্পর একজনের পিছনে অন্যজন রাঁধের সমান্তরালে তাঁর রেসে ক্রমান্বয়ে সোজা হয়ে দাঁড়ানোকে ফাইল বলে।
ফাইল গঠন করার সময় অবশ্য খেয়াল রাখতে হবে, যার উচ্চতা সবচেয়ে কম সে সর্বজ্ঞামে দাঁড়াবে। তারপর উজ্ঞতা অনুযায়ী ক্রমান্বয়ে একজনের পিছনে অন্যজন নাড়াবে। যার উচ্চারা বেশি, যে সবার পিছনে দাঁড়াবে। ফাইলে দূরত্ব বজায় রাখার জন্য দুই হাত কাঁধ বরাবর সমান্তরালায়াধে তুলে সামনেও আসেও কাঁধ পর্ণ করে হাত নামিয়ে ফেলতে হবে। অ্যাসেমতি, ড্রিল এ মার্চপাস্ট-এ ফাইলের গুরুত্ব অপরিসীম।
স্কোয়াড ড্রিল:
১৫-২০ জনের একটি ছোট দলকে একই কমান্ডে যে প্যারেড বা কুচকাওয়াজ করানো হয়, তাকে স্কোয়াড ড্রিল বলে। স্কোয়াড ড্রিসে দুটি ফারমিশন হয়ে থাকে- ১। স্কোয়াড ইন লাইন, ২। স্কোয়াড ইন প্লিজ।
স্কোয়াড ট্রিশ তো মার্চ :
১। স্কোয়াড ইন লাইন। স্কোয়াড ইন লাইন বলো যে দিকে মুখ করিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তার ডানে বামে দিক পরিবর্তন করা। W/C স্কোয়াড বাই দ্যা রাইট চেঞ্জ ডাইরেকশন ভাইট, রাইট ফরম। (ডান পায়ে স্কোয়াড, রাম পায়ে বাই দ্যা রাইট, ডান পায়ে চেঞ্জ ডাইরেকশন রাইট, বাম পায়ে রাইট, ডান পায়ে ফরম) অনুরূপ বাম।
স্কোয়াড ইন ব্রিজ। স্কোয়াড ইন ব্রিজ হলো যে দিকে মুখ জরিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তার সম্মুখে ইন লাইন গঠন। W/C হবে স্কোয়ায় ব্রিজ বাই দ্যা লেফট অন দ্যা লেফট ফরম স্কোয়াড। (বাম পায়ে স্কোয়াড ডান পায়ে বাই দ্যা লেফট, বাম পায়ে অন দ্যান লেফট ডান পায়ে লেফট, বাম পায়ে ফরম) অনুরূপ ডান দিকে হধে। যে দিকে কাজ দেয়া হবে, লে পা হতে কমান্ড শুরু এবং প্রতি পায়ে পায়ে। কমান্ড দিতে হবে। স্কোয়াড ড্রিল চলাকালীন কোনো ব্যক্তি ভুল করবে না। স্কোয়াড সমাধান হবে, সাবধান। খোলা সারিতে দাঁড়াবে খোলা সারিতে দাঁড়াও। স্কোয়াড ডাইনে সাজ। স্কোয়াড সামনে ফিরবে। এবাউট টার্ন কোয়াড ইন ব্রিজ। জোয়াড ইন প্রিয়জ থেকে শুধু ইন লাইন গঠন করা হয় রিপোর্ট। স্কোয়াড, স্কোয়াড ড্রিলের জন্য প্রস্তুত স্যার। ড্রিল শুরু করার অনুমিত পেলে, ইয়েস স্যার, আপনার আদেশে স্কোয়াড চালাব।
সমাবেশ গঠন :
ইনস্টিটিউটে প্রতিদিনের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কর্মসূচির পূর্বে প্রতিষ্ঠানের সকল স্তরের শিক্ষক কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ খেলার মাঠ বা খোলা জায়গায় একত্রিত হওয়াকে সমাবেশ বলে। সমাবেশ গঠনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি পরিচালিত করবেন প্রতিষ্ঠানের ক্রীড়া বিষয়ক শিক্ষর। শিক্ষক-কর্মচারীগণ পতাকা দণ্ডের পিছনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াবেন। ছাত্রছাত্রীবৃন্দ, শিক্ষক-কর্মচারীগণের মুখোমুখি হয়ে লাইন ও ফাইল কয়ে দাঁড়াতে হবে। একজনের পাশে অন্য একজন দাঁড়ালে তাকে লাইন বলে। অন্যদিকে একজনের পিছনে অন্য একজন পর্যায়ক্রমে দাঁড়াবে তাকে ফাইল বলে। লাইন সোজা করার জন্য প্রত্যেক ছাত্রের ডানদিকে তাকিয়ে ডান পাশের একজন বাদ দিয়ে তার পরের অর্থাৎ তৃতীয়। জনের চিবুক দেখতে হবে। ফাইল গঠনের সময় উচ্চতা অনুসারে সবচেয়ে যে ছাত্রটি ছোট, সে শিক্ষকের মুখোমুখি হয়ে দাঁড়াবে। বাকি ছাত্রছাত্রীরা উচ্চতা অনুসারে তার পিছনে পিছনে দাঁড়িয়ে যাবে। ফলে একজনের পিছনে অন্যজন দাঁড়ালেও সামনের দিকে দেখতে তেমন অসুবিধা হবে না। ফাইল সোজা রাখার জন্য প্রত্যেকের ডান হাত তুলে পাশের জনের কাঁধে হাত রেখে জায়গা করে নিয়ে হাত ছেড়ে দিতে হবে। অপরদিকে ফাইল সোজা করার জন্য প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর দুই হাত সম্মুখের ছাত্রছাত্রীর কাঁধ স্পর্শ করবে। তারপর হাত ছেড়ে দিতে হবে। উল্লেখ্য যে, ছাত্রছাত্রীদের জন্য অবশ্যই লাইন ও ফাইল আলাদাভাবে' গঠন করতে হবে।
ক্রীড়া বিষয়ক শিক্ষক সমাবেশ-এর ছাত্রছাত্রীদের সাবধান/সোজা হওয়ার কমান্ড দিবেন। এরপর প্রতিষ্ঠান প্রধানের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে হবে। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পর পরই পতাকাকে সালাম প্রদর্শনের মাধ্যমে সম্মান প্রদান করতে হবে। সম্মান শেষে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ থেকে সূরা ফাতেহা অথবা কিছু অংশ পাঠ করতে হবে ও পাঠ শেষে জাতীয় সংগীত শর্ম করতে হবে। অবশেষে শপথ বাক্য পাঠের মাধ্যমে সমাবেশ শেষ করতে হবে। সমাবেশ শেষে পিটি শেখাতে হবে।
শপথ:জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষণী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র আতিসায়া।
আমি দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহিদদের রক্ত বৃথা যেতে দেখ না। দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রাদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব।
"মহান সৃষ্টিকর্তা আমাকে শক্তি দিন।
নিম্নে কয়েকটি শিটির বর্ণনা দেওয়া হলো-
১নং শিটি। দল ১ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর
১ বললে ঘাড় ও মুখ বাম দিকে ঘুরবে,
২ বললে ঘাড় ও মুখ সামনে থাকবে, ও বললে মুখ ও ঘাড় ডান দিকে ঘুরবে,
৪ বললে মুখ ও ঘাড় সামনে থাকবে,
৫ বললে মুখ ও ঘাড় নীচে নামবে,
৬ বললে মুখ ও ঘাড় সামনে থাকবে,
৭ বললে মুখ ও ঘাড় উপরে উঠবে,
৮ বললে আবার সামনে আসবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪,৫,৬,৭,৮ - ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
২ নং পিটি: সল ২ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর-
১ বললে তালির সহিত দুই হাত মাথার উপরে উঠবে,
২. বললে তালির সহিত দুই হাত মাথার নিচে নামবে,
এভাবে ১, ২, ৩, ৪,৫,৬,৭,৮ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
৩. নং পিটি: দল ৩ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর-
১ বললে কাঁধ বরাবর দুই হাত দুই দিকে প্রসারিত হবে,
২. বললে দুই হাত নীচে নামবে,
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫,৬,৭,৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
৪ নং পিটি: দল ৪ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর
১ বললে দুই হাত কাঁধ বরাবর প্রসারিত হবে,
২ বললে দুই হাত উপরে তালি হবে,
৩ বললে দুই হাত নীচে নামবে,
৪ বললে দুই হাত নীচে আসবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭,৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
৫ নং পিটি। দল ও সং পিটির বাদ্য সঙ্গত/মারত্ব কর।
প্রথমে পা সোজা থাকবে
১ বললে লাফ দিয়ে দুই পা ফাঁক করে দাঁড়িয়ে কাঁথ দত্তদের প্রসারিত হবে,
২. বললে লাফ দিয়ে সোজা হয়ে হাত উপয়ে ভাঠয়ে তালি হাসে,
৩ বললে আধার লাফ দিয়ে আরামে বাঁড়িয়ে দুই হাত কাঁথ দরাবর আপগে,
৪ বসলে লাফ দিয়ে পা সোজা করে দুই ছাত নীয়ে উরুতে তালি হবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
৬ নং পিটি। দল ৬ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আয় কর
১ বললে দুই হাত বাম পায়ের হাটুর নিচে চলে জাসবে তালির লাগে,
২ বললে সোজা হবে এবং দুই হাত সামনে চলে আসবে তালির সাবে,
৩ বললে আবার ডান পায়ের হাটুর নিয়ে চলে আসবে তালির পাশে,
ও বললে সোজা হবে ও দুই হাত তালির সাথে সামনে আসবে।
এভাবে, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭,৮১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
৭ নং পিটি। দল ৭ নং শিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর
প্রথমে কোমরে দুই হাত রাখবে।
১ বললে ডান হাত বাম পায়ের আঙুল বরাবর যাবে,
২ বললে সোজা হবে কোমরে হাত থাকবে,
৩ বললে বাম হাত ডান পায়ের আঙুল স্পর্শ করবে,
৪ বললে সোজা হবে কোমরে হাত থাকবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭,৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
৮. নং পিটি। নল ৮ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর-
১ বললে ডান হাত বাম পায়ের আঙুল স্পর্শ করবে এবং বাম হাত মাথার উপরে থাকবে, কোমর নোয়া থাকবে,
২ বললে বাম হাত ডান পায়ের বৃদ্ধা আঙুল স্পর্শ করবে মাথা এবং কোমর নোয়া থাকবে এবং ডান হাত মাথার উপে
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮۰۰۰۰۰۰۰۰۰ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
৯ নং পিটি। দল ৯ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর-
দুই হাত উপরে থাকবে বাহু দিয়ে দুই কানে চাপা দিয়ে দাঁড়াতে হবে।
১ বললে আস্তে আস্তে সুয়ে পা স্পর্শ করতে হবে এবং আঙুলগুলো সোজা থাকবে, হাত মুষ্টিবধ করে মাটি স্পর্শ করতে হবে,
২ বললে আস্তে আস্তে সোজা হয়ে দাঁড়াবে কিয় প্রস্তুত অবস্থায় হাত উপরে থাকবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি দার করা যায়।
১০ নং পিটি। দল ১০ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর-
প্রথমে দুই হাত কোমরে থাকবে এবং দুই পা দুই পায়ের অগ্রভাগে মাথার উপর সমস্ত শরীর থাকবে।
১ বললে আস্তে আস্তে নিচের দিকে পায়ের পাতার উপরে বলবে,
২ বললে হাত কোমরে থাকা অবস্থায় আস্তে আস্তে ওঠে দাঁড়াবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
১১ নং পিটি। এল ১১ নং পিটির অন্য প্রস্তুত/আলা কর
প্রথমে দুই হাত কোমরে রাখবে।
১ বললে মুখ ও ঘাড় বাম দিকে ফিরবে ও বাম পায়ের গোড়ালী দেখবে,
২ বললে সামনে থাকবে,
৩ বললে মুখ ও ঘাড় ডান দিকে ঘুরবে ও ডান পায়ের গোড়ালি দেখবে,
৪ বললে সামনে থাকবে।
এভাবে, ১, ২, ৩, ৪, ৫,৬,৭,৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি যার করা যায়।
১২ নং পিটি। দল ১২ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর
প্রথমে দুই হাত মাথার উপরে আড়াআড়ি ভাবে রাখবে।
১ বললে দুই হাতের আঙুলগুলে মুষ্টিবদ্ধ করবে,
২ বললে দুই হাতের আঙুলগুলো ছাড়িয়ে দিবে,
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
১৩ নং পিটি: দল ১৩ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর-
১ বললে লাফ দিয়ে দুই পা সয়ে যাবে এবং দুই হাত কাঁধ বরাবর সোজা হবে,
২ বললে লাফ দিয়ে দুই পা একত্রে এবং দুই হাত উপরে তালি হবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭,৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
১৪ নং পিটি: দল ১৪ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর-
প্রথমে দু হাত সামনে লম্বাভাবে থাকবে
১ বললে দুহাত বাম দিকে ঘুরবে,
২ বললে সামনের দিকে থাকবে,
৩ বললে দুহাত ডান দিকে যাবে,
ও বললে আবার সামনে আসবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪,৫,৬,৭,৮
১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
১৫ নং পিটি: দল ১৫ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর-
১ বললে বাম হাত উপরের দিকে উঠবে,
২ বললে ডান হাত উপরের দিকে উঠবে এবং বাম হাত নীচের উরুতে এসে তালি হবে। এভাবে ডান হাত বাম হাতের উপরে
ওঠানামা করতে থাকবে এবং উরুতে এসে তালি হবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
১৬ নং পিটি দল ১৬ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আতায়
প্রথমে ২ হারে কেমেরে বয়ষে
১ বললে মাখা কোমর বরাবর নীচে নামবে (নামাজের রুকুর মতো),
২. বললে সোজা হবে।
এখাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫,২৭৮
১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি ব্যয় করা যায়।
১৭ সং পিটি। বল ১৭ নং পিটির জন্য প্রয়াত/মার ক
লাগসে ২ হাত মাথার উপরে যাবে। সোজাভাবে পূষ্ট হাতের মাজখানে তিন হাত পরিমাণ ফাঁকা থাকবে, সামনের দিকে হাতের
তালু থাকতে আঙুলগুলো জাঁকা থাকবে।
১ বললে হাতের কঞ্চি আঙুলসহ পিছনে থাকবে,।
২. বললে আরার পূর্বের মতো ফিরে যাবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
১৮ নং পিটি। মল ১৮ নং পিটির জন্য প্রয়াত আরম্ভ কর-
১ বললে লাফ দিয়ে জানে ঘুরবে,
২. বললে লাফ দিয়ে আসে ঘুরবে,
৩ বললে লাফ দিয়ে স্নানে ঘুরবে,
৪ বললে সামনে আসবে।
আবার
৫ অললে লাফ দিয়ে বামে ঘুরবে,
৬ বললে লাফ দিয়ে বামে ঘুরবে,
৭ বললে লাফ দিয়ে বামে ঘুরবে,
৮ বললে লাফ দিয়ে বামে ঘুরবে এবং সামনে আসবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭,৮ ১৬ পর্যন্ত বা তারও বেশি বার করা যায়।
১৯ নং পিটি। দল ১৬ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/আরম্ভ কর-
প্রথমে দুহাত দুদিকে প্রস্তুত করবে।
১ বললে দুই হাত পাখির ডানার মতো নাড়াবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫,৬,৭,৮ -১৬ পর্যন্ত বা তার বেশি বার করা যায়।
২০ নং লিটি। দল ২০ নং পিটির জন্য প্রস্তুত/জরয় কর-
১ বললে ডান হাত সামনে চলে আসবে আর বাম হাত পিছনে চলে যাবে,
২ বললে বাম হাত সামনে চলে আসবে আর ডান হাত পিছলে চলে যাবে।
এভাবে ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ ১৬ পর্যন্ত বা তার বেশি১.৪ জাতীয় সংগীত পরিব
জাতীয় সংগী পরিবেশন সমাবেশকালীন কর্মসূচি।
(ক) প্রথমে অধ্যক্ষজাতীয় পতাকা উত্তোলন করসেন এবং উক্ত সময়ে সকলে সোজা হয়ে থাকবে।
(খ) অধ্যক্ষ জাতীয় পতাকা তুলে এক পদক্ষেপ পেছনে এসে পতাকাকে অভিবাদন করবেন, সাথে সাথে অন্য সকলে সোজা অবস্থায় হাত তুলে পতাকাকে অভিবাদন করবে।
(গ) যদি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব লঘুযুক্ত পতাকা উঠানোর ব্যবস্থা থাকে, তাহলে তা উপাধাক্ষ/ক্রীড়া শিক্ষক জাতীয় পতাকা উঠানোর সাথে উত্তেলন করবেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে কখনো যেন জাতীয় পতাকার আগে তা উত্তোলন করা না হয়।
(খ) পালাক্রমে প্রত্যেক দিন হাউজ/বিভাগের একজন ছাত্র/ছাত্রী পবিত্র কুরআন (ধর্মগ্রন্থ) পাঠ করবে। তেলাওয়াতের সময় সকলে আরামে বুকে হাত দিয়ে দাঁড়াবে। হিন্দু ছাত্র থাকলে গীতা পাঠ করা যেতে পারে।
(৩) তারপর হাটিজ/বিভাগের অন্য একজন ছাত্র/ছাত্রী শপথ বাক্য পাঠ করাবে।
(চ) এরপর সকলে মিলে সমস্বরে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করবে।
(ছ) প্রতিষ্ঠান প্রধানের ভাষণ (প্রয়োজনবোধে)
(জ) ১০ মিনিটের জন্য শরীরচর্চা (পিটি) অনুশীলন। এখানে উল্লেখ্য যে, এমন ধরনের ব্যায়াম করানো যাবে না, যাতে ছাত্রছাত্রীদের জামাকাপড়ে মাটি লাগার সম্ভাবনা থাকে।
(ঘ) তারপর শারীরিক শিক্ষক/শিক্ষিকার নির্দেশে হাউজ ক্যাপ্টেন/বিভাগের ক্যাপ্টেনের তত্ত্বাবধানে সারিবদ্ধভাবে ক্লাসে যাবে।
(বিঃ দ্রঃ হাউজ/বিভাগের একজন আদেশের দ্বারা সমাবেশ অনুষ্ঠান পরিচালনা করবে। অর্থাৎ একেক দিন এক এক হাউজ/বিভাগের এসে প্রাত্যহিক সমাবেশ পরিচালনা করনে। এভাবে প্রত্যেক হাউজ/বিভাগের ভেতর সমাবেশ পরিচালনায় প্রতিযোগিতা গড়ে উঠবে।
১.৫ বাজনার সাথে জাতীয় সংগীত পরিবেশন:
প্রাত্যহিক সমাবেশ শুরু হওয়ার পূর্বেই যন্ত্রসংগীতের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম (হারমোনিয়াম, তবলা, বেহালা, করতাল, মাইভ/সাউন্ড সিস্টেম) ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে সংগী শিক্ষক সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। পূর্ব থেকেই বাছাই করা শিল্পী (ছাত্রছাত্রীদের মধ্য হতে) নির্বাচন করে নিতে হবে। সমাবেশে শপথ বাক্য পাঠ শেষ হলে বাজনার তালে তালে ছাত্রছাত্রীরা জাতীয় সংগীত পরিবেশন করবে।
জাতীয় সংগীত কোনোভাবেই ভুল গাওয়া যাবে না। একদম সঠিক উচ্চারণে এবং সুরে শুদ্ধ করে গাইতে হবে এবং গাং
সময় এর প্রতি যথাযথ সম্মানও দেখাতে হবে। যখন জাতীয় সংগীত বাজানো হয় ও জাতীয় পতাকা প্রদর্শন করা হয়, তখন উপ
সবাইকে জাতীয় পতাকার দিকে মুখ করে দাঁড়াতে হবে। যখন পতাকা প্রদর্শন করা না হয়, তখন সবাইকে বাদক দলের দিনে
করে দাঁড়াতে হবে এবং কারো মাথায় টুপি থাকলে খুলে ফেলতে হবে। অনেককেই বুকে হাত রেখে জাতীয় সংগীত গাইতে
যায়। এটি আসলে সঠিক নয়। জাতীয় সংগীত গাইতে হবে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে। সাধারণ নাগরিকদের বাইরে ডিফেন্স বা প্রতি
বাহিনীর জন্য জাতীয় গাওয়ার নিয়ম পৃথকভাবে বলা হয়েছে।
পাবলিশার অর্গানাইজেশন সিয়াম হাসান নিউস লিমিটেড