স্বামী-স্ত্রী সহবাসের কিছু নিয়ম-কানুন
স্বামী স্ত্রী সহবাস করার সময় কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হয়। কিছু নিয়ম উল্লেখ করা হল ১০
১. রাত্রি দ্বি-প্রহরের আগে স্ত্রী সহবাস করবে না। ২. ফলবান গাছের নিচে স্ত্রী সহবাস করবে না।
৩. সহবাসের আগে প্রথমে দোয়া পড়বে তারপর স্ত্রীকে আলিঙ্গন করবে। স্ত্রীর যদি ইচ্ছা হয় তখন তাকে ভালবাসা দিবে এবং আদর সোহাগ দিবে। চুমু দিবে। তখন উভয়ের মনের পূর্ণ আশা হবে সহবাসের। তখন বিসমিল্লাহ বলে সহবাস আরম্ভ করবে।
৪. স্ত্রী সহবাস করার সময় নিজের স্ত্রীর রূপ দর্শন, শরীর স্পর্শন ও সহবাসের সুফলের প্রতি মনোনিবেশ করা ছাড়া অন্য কোন সুন্দরী স্ত্রীলোকের বা অন্য সুন্দরী বালিকার রূপের কল্পনা করিবে না। তাহার সাহিত মিলন সুখের চিন্তা করবে না। স্ত্রীরও তাই করা উচিত।
৫. রবিবারে স্ত্রী সহবাস করবে না।
৬. স্ত্রীর হয়েজ-নেফাসের সময় অথবা উভয়ের অসুখের সময় সহবাস করবে না।
৭. বুধবারের রাত্রে স্ত্রী সহবাস করবে না।
৮. চন্দ্র মাসের প্রথম এবং পনের তারিখ রাতে স্ত্রী সহবাস করবে না।
৯. স্ত্রীর জরায়ু দিকে চেয়ে সহবাস করবে না। ইহাতে চোখের জ্যোতি নষ্ট হয়ে
১০. বিদেশে যাওয়ার আগের রাতে স্ত্রী সহবাস করবে না।
যায়।
১১. সহবাসের সময় স্ত্রীর সহিত বেশি কথা বলবে না।
১২. নাপাক শরীরে স্ত্রী সহবাস করবে না।
১৩. উলঙ্গ হয়ে বা কাপড় ছাড়া অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করবে না।
১৪. জোহরের নামাযের পরে স্ত্রী সহবাস করবে না।
১৫. ভরা পেটে স্ত্রী সহবাস করবে না।
১৬. উল্টাভাবে স্ত্রী সহবাস করবে না।
১৭. স্বপ্নদোষের পর গোসল না করে স্ত্রী সহবাস করবে না।
১৮. পূর্ব-পশ্চিম দিকে শুয়ে স্ত্রী সহবাস কররে না।
সহবাসের বিধি নিষেধ
৫৯
স্বামী-স্ত্রী সহবাসের সময় কিছু নিয়ম-কানুনের দিকে লক্ষ্য রাখতে হয়। এই নিয়ম কানুন অমান্য করলে উভয়ের জীবন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যায়। কিন্তু বিধিনিষেধ আলোচনা করা হল।
১. রোযার মাসে দিনের বেলায় স্ত্রী সহবাস করলে রোযা ভেঙ্গে যায়। কিন্তু রোয়ার মাসে রাত্রে সহবাস করা নিষেধ নাই। কিন্তু রোযা থাকার জন্য শরীর সাধারণভাবে একটু দুর্বল হয়ে যায় কাজেই রাতে স্ত্রী সহবাস না করা ভাল।
২. হায়েয এবং নেফাসের সময় স্ত্রী সহবাস করলে স্বামী স্ত্রী উভয়েই গোনাহগার
হবে। এই সময় সহবাস করা সম্পূর্ণ হারাম। এতে স্বামীর স্থাস্থ্যের অবনতি ঘটে। স্ত্রীর জরায়ুতে রোগ দেখা দিতে পারে। ৩. কোন পুরুষ অবৈধভাবে কোন অবৈধ স্ত্রীলোকের সাথে অথবা নিজের স্ত্রীর সাথে
অবৈধভাবে সহবাস করলে গোনাহগার হতে হবে এবং তাহাতে ভীষণ রোগ হতে পারে। ৪. বৃদ্ধার সহিত যুবকের মিলন, এবং বৃদ্ধের সহিত যুবতীর মিলন উচিত নয় এতে উভয়ের স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটতে পারে। বৃদ্ধার সহিত যাতে যুবকের এবং যুবতীর সাথে বৃদ্ধের বিয়ে না হয় সে দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। সমবয়সী স্বামী-স্ত্রীর মিলন হয় মধুময়।
৫. চার পাঁচ মাসের গর্ভবতী স্ত্রীর সহিত সহবাস করলে সন্তানের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই অবস্থায় সহবাস না করে সংযম করা ভাল।
স্বামী-স্ত্রী সহবাসের নিয়ম
দুনিয়ায় প্রত্যেক জিনিসেরই নিয়ম-কানুন আছে। স্বামী-স্ত্রী সহবাসের কিছু নিয়ম আছে। স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কে ভালভাল বই পাওয়া যায়। কিন্তু যে সব বই ধর্মীয় ভাবধারায় লিখিত সেইসব বই পড়া উচিত। খারাপ বই পড়লে চরিত্র খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ধর্মের বিধান মতে স্ত্রী সহবাস করলে মন ও স্বাস্থ্য উভয়ই ভাল থাকে। আনন্দ পাওয়া যায়। তৃপ্তি সহকারে সহবাস করা যায়। স্বামী স্ত্রী সহবাস আল্লাহ পাকের সৃষ্টির মধ্যে শ্রেষ্ঠ নেয়ামত। এতে আল্লাহ পাকের সৃষ্টি রক্ষা হয়। মানুষের স্বাস্থ্যকে সবল রাখতে হলে স্ত্রী সহবাস করা একান্ত প্রয়োজন। সৃষ্টির নিয়ম অনুযায়ী যে সমস্ত স্থানে স্পর্শ করলে স্ত্রী পুলক অনুভব করে সে সমস্ত স্থানে স্পর্শ করে স্ত্রীকে আনন্দ দেওয়া তারপর সহাবস করা উচিত। এভাবে সহাবস করলে আনন্দ বেশি পাওয়া যায়। এই সুখ শাস্তির মধ্যে আল্লাহ পাকের মহান উদ্দেশ্য নিহিত রয়েছে। মনব-জাতি এই সহবাস থেকেই সৃষ্টি হয়। নিয়ম বহির্ভূতভাবে স্ত্রী সহবাস করলে সন্তান অস্বাভাবিক হয়। সহবাসের সাধারণ নিয়মের পরিপন্থিভাবে সহবাস করলে স্বামীর স্বাস্থ্যের অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। এতে প্রমেহ রোগ হতে পারে। স্বামী-স্ত্রী মিলনের মধ্যে আল্লাহ পাকের বড় নেয়ামত হল সন্তান পয়দা হওয়া। সন্তানের কারণে পিতামাতা ইহা জগত এবং পরজগতে শান্তি পাবে। কাজেই ভাল সন্তান, কল্যাণময় সন্তান লাভ করতে হলে আল্লাহ পাকের মনোনীত পন্থায় সহবাস করতে হবে। অনেক মাতাপিতা জানে না সন্তান কিভাবে জন্ম দিতে হয়। কাজের সারাজীবন তাদের দুঃখের মধ্যে কাটাতে হয়।
স্বামী-স্ত্রী সহবাসের সময় নিয়মিত দোয়া পাঠ না করলে সহবাসের সময় শয়তান এসে যুক্ত হয়। ফলে সন্তান শয়তানের মত হয়। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) স্বামী-স্ত্রী মিলন সম্পর্কে শিক্ষা দিয়েছেন। রাত্রে হউক বা দিনে
হউক খুব নির্জন স্থানে সহবাস করতে হয়। খালি পেটে, ভরা পেটে স্ত্রী সহবাস করা ঠিক নষ্ট। খাওয়ার দুহাছন ঘন্টা পরে স্ত্রী সহবান করলে খুব বেশি আনন্দ পাওয়া যায়। মানবিক
চিন্তা-শোক, দুঃখ, রোগ যন্ত্রণা ও অক্ষম অবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়। এই অবস্থায় সহবাস করলে স্বামী-স্ত্রী কেহই তৃপ্তি পায় না ফলে সংসারে অশান্তি নেমে আসে। স্বামী স্ত্রীকে আদর করলে, সোহাগ করলে ব্য চুমু দিলে স্ত্রীর মন মিলনের জন্যে পাগল হয়ে যায়। সহবাসের সময় স্বামী স্ত্রীর প্রতি স্ত্রী স্বামীর প্রতি দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন এতে আগ্রহ বেশি হবে। উভয়ের যৌনাঙ্গ উভয়ে নাড়াচাড়া করলেও অনেক বেশি আনন্দ পাওয়া যায়। অনেক সময় দেখা যায় স্ত্রী লাজুক হওয়ার কারণে স্বামীর যৌনাঙ্গ স্পর্শ করে না। এতে মিলনের আনন্দের বিরাট একটা অংশ হতে বঞ্চিত হতে হয়।
স্বামী-স্ত্রী মিলনের সময় কায়মনে কামনা করতে হবে যে, আল্লাহ পাক যেন আমাদের এই মিলনে উত্তম সন্তান দান করেন। সহবাসের সময় দোয়া কালাম ঠিকমত পড়তে হবে এবং বীর্য বাহির হইলে অনেকক্ষণ পর্যন্ত একত্রে মিশে থাকতে হবে তবে বীর্য জরায়ুর ভিতর প্রবেশ করতে পারে।
অতিরিক্ত সহবাসের কুফল
প্রতিটি কাজের একটা পরিমাণ নির্ধারিত আছে। কোন কাজ বেশি করলে তার পরিণাম ফল ভাল হয় না। পরিমাণের বাহিরে কিছু করাকে অপচয় বলা হয়। আর অপচয়কারী হল শয়তানের ভাই। স্বামী স্ত্রীতে সহবাসের একটা নিয়ম-নীতি আছে। এর বেশি করলে পরিণাম ফল খুবই খারাপ হয়। নিজের স্ত্রী সাথে যে কোন সময় যে কোনভাবে মিলনের অধিকার স্বামীর আছে। কাজেই যখন ইচ্ছা মিলতে পারবে। অতিরিক্ত করার প্রয়োজন কি। অতিরিক্ত সহবাস করলে স্বামীর স্বাস্থ্য ভেঙ্গে যাওয়ার
সম্ভাবনা থাকে বেশি।
সত্তর ফোটা রক্তে হয় এক কোটা বীর্য। কাজেই এক ফোটা বীর্য শরীর হতে নিয়ম
বহির্ভূতভাবে বের হলে শরীরের প্রতি তার একটা প্রতিক্রিয়া হবেই। বীর্য হল দেহের রাজা। এই বীর্যকে অন্যায়ভাবে অপব্যয় করলে দুর্বল হয়ে যায়। অনেক সময় দেখা যায় বেশি সহবাস করতে করতে বীর্য পাতলা হয়ে যায়, ফলে তাদের সহবাসে কোন শান্তি আনে না এবং সন্তান জন্মেরও কোন সম্ভাবনা থাকে না। অতিরিক্ত সহবাসের ফলে মেহ-প্রমেহ, ধাতু দুর্বল্য রোগ হয়ে থাকে। এই ধরনের রোগ হলে পুরুষাঙ্গ শিথিল হয়ে যায়। দাম্পত্য জীবনের পূর্ণ স্বাদ হতে বঞ্চিত হতে হয়। অতিরিক্ত সহবাসের ফলে যে ধরনের অসুবিধা হয় তাতে স্বামী স্ত্রীকে শান্তি দিতে পারে না। সংসারে অশান্তি সৃষ্টি হয়। ফলে তাদের সারাজীবনের দাম্পত্য জীবনের অবসানও অনেক জায়গায় ঘটে থাকে।
সন্তান পিতা-মাতার আকৃতিবিশিষ্ট হওয়া
স্বামী-স্ত্রী সহবাসের সময় স্ত্রীর বীর্যের চেয়ে পুরুষের বীর্য যদি অধিক পরিমাণে বাহির হয়ে জরায়ুতে ঢুকে তবে সেই সহবাসে পুত্র-কন্যা যা জন্মগ্রহণ করবে তা পিতার আকৃতিবিশিষ্ট হবে। আর স্বামীর বীর্যের চেয়ে স্ত্রীর বীর্য বেশি বাহির হলে পুত্র-কন্যা মায়ের আকৃতিবিশিষ্ট হবে। স্ত্রী মাসিক ঋতু স্রাবের পরে গোসল করে যদি স্বামীর দিকে নজর দেয় আর সেই মাসেই যদি সন্তান গর্ভে থাকে তবে পিতার আকৃতি পাবে। আর স্ত্রী যদি আয়নার দ্বারা নিজের চেহারা দেখে তবে স্ত্রীর আকৃতিবিশিষ্ট সন্তান জন্মলাভ করবে। অনেক সময় দেখা যায় গর্ভবর্তী স্ত্রীলোক যে ধরনের আচরণ করে সন্তান সেই
ধরনের হয়ে থাকে। লওনে এই ধরনের একটা ঘটনা ঘটেছিল। স্বামী-স্ত্রী উভয়েই ছিল শ্বেতাঙ্গ বা সুন্দর আকৃতিবিশিষ্ট। কিন্তু ঐ স্ত্রীর গর্ভে সন্তান হল কৃষ্ণাঙ্গ আক্ষ্যা কালো। এ ব্যাপারে তদন্ত করে দেখা গেল, তারা যে খাটে শুয়ে থাকে তার উল্টা দিকে দেওয়ালে একটা কৃষ্ণাঙ্গের ছবি ঝুলানো ছিল। গর্ভবতী স্ত্রীলোকটি যখনই ঘুম হতে উঠতে। ঐ বছরে ছবিটির দিকে তার নজর পড়তো। এ৪। ফলে গড়ান কৃষ্ণ বর্ণের হয়েছিস। কাজের ধতাবরী নারী যে ঘরে থাকে সে ঘরকে সুন্দর করে পরিস্কার-পরিক্ষা করে রাখতে হত এবং যাজে কোন জিনিস বা ছবি রাখতে নাই।
গর্ভের আলামত
মেয়েদের সহবাসের পর যদি হায়েয বন্ধ হয়ে যায়। তবে মনে করতে হবে গর্তে সন্তান এসেছে। কিন্তু আবার অনেক সময় হায়েয অন্য কোন কারণেও বন্ধ হয়ে যায়। গর্তে সন্তান আসলে গর্ভবতীর শরীর খুব দুর্বল হয়ে যায়। যায়। কোন কিছু খাইতে মন চায় না। খাওয়ার পর বমি হয়ে যায়। খাদ্যের মধ্যে গন্ধ গন্ধ তাব আসে। মাছতো খুব গন্ধ লাগে। এই অবস্থা দেখে মনে হয় কোন রোগ হয়েছে। আসলে রোগ নয় গর্তের আলামত। শরীর আস্তে আস্তে শুকিয়ে আসে। স্তন উচু হতে থাকে। স্তনের বোটা কালো রং ধারণ করে। তিন চার মাস পর শুন একেবারে টনটনে হয়ে যায়। এর কারণ অনাগত সন্তানের। খাদ্য এই স্তনেই সঞ্চিত হতে থাকে। এই সময় পেটের মধ্যে সন্তানের অবস্থান অনুভূত হতে থাকে। পাঁচ হয় মাসের মধ্যে পেট বেশ উচু হয়ে যায়।
আবার অনেক সময় গর্তের প্রায় সব আলামত দেখা যায় কিন্তু আসলে তা গর্ত নয় পেটে টিউমার জাতীয় এক ধরনের রোগ হয়ে থাকে। এই অবস্থায় ঐ টিউমার পেটের মধ্যে নড়াচড়া করে মনে হয় যেন সন্তান নড়াচড়া করছে। এ ধরনের অবস্থা হলে তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
কালের দৃষ্টি বা বাধক রোগ
অনেক স্ত্রীলোকের হায়েযের সময় তলপেটে ভীষণ ব্যথা অনুভূত হতে থাকে। এই বেদনা থাকা অবস্থায় গর্তে সন্তান আসবে না। ইহাকেই কালের দৃষ্টি না বাধক বলে। হায়েযের সময় ঠাণ্ডা লাগলে এই ধরনের বেদনা হতে পারে। এই রোগ হতে মুক্তি
পাওয়ার জন্য কিছু নিয়ম-কানুন দেওয়া হল। ১. প্রতিরাতে শোয়ার সময় কিছু কালোজিরা চুষিয়া রস গিলে ছাবাগুলো ফেলে দিতে
হয়। এরকম করলে বাধকের বেদনা কম হয়ে যায় এবং গর্ভে সন্তান আসার পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
২. হায়েযের সময় উন্ট কম্বলের মূল চূর্ণ করে সিকি তোলা পরিমাণ ৪/৫ দিন সেবন করলে কালের দৃষ্টি দূর হয় এবং সন্তান ধারণের ক্ষমতা আসে।
৩. বড় এলাচি এক তোলা, শিমুল গাছের মূলের আঠা এক তোলা, রুমী মাস্তকী এক তোলা তেঁতুল এক তোলা, লালচিনি পাঁচ তোলা একত্রে পিখিয়া প্রত্যেক দিন স্বামী। এক তোলা এবং স্ত্রী এক তোলা হতে কিছু কম খাবে। এই ভাবে চল্লিশ দিন পর্যন্ত খেলে এই রোগ ভাল হয়ে যায় এবং সন্তান ধারণের ক্ষমতা আসে।
৪. হায়েয হতে পবিত্র হওয়ার পরদিন হতে তিনদিন ভোরে গোসল করে প্রত্যেকদিন আকের হায়েয আসা পর্যন্ত এক তোলা আদার রস, দুই তোলা মধু, সাতটি গোলমরিচ পিষিয়া খাইলে এই রোগ ভাল হয়ে যায় এবং সন্তান ধারণ ক্ষমতা জন্ম।
৫. চল্লিশটি লবঙ্গের প্রত্যেকটির উপর সাতবার নিচের আয়াত পড়ে ফুঁক দিয়া একটি করে লবঙ্গ প্রত্যেকদিন রাত্রে শোয়ার সময় খাইতে হবে। পানি খাবে না। হায়েয হতে পবিত্র হওয়ার পরদিন হতে স্বামী-স্ত্রী সহবাস করলে এবং লবঙ্গ খাইতে থাকলে আল্লাহর
রহমতে রোগ সারিয়া সন্তান জন্মদানের সমতা এসে যাবে।
سَحْب فوق بعض إِذا ظُلُمَاتِ بَعْضُهَا لَوْ تَجْعَلِ اللَّهُ نُورًا فَمَا لَهُ مِن نور * بَرَهُ لَمْ يَكْذِبَرْهَا وَمَنْ
উচ্চারণ: আউকা জুলুমাতি ফী রাহরিল্লাজিয়া ইয়াগশহু মাউজুন মিন ফাউকিহী ছাহাব্বু জুলুমাতুন বা দুহা ফাউকা বা'দিন। ইযা আখরাজা ইয়াদাহু লাম ইয়া কাদু ইয়ারহা আোমান লাও ইয়াজযায়ীল্লাহু লাহু নুরান ফামা লাহু মিন্নাউরী।